সচেতন হোন।

খালি একবার বলেন বাংলাদেশ থেকে মদ ব্যান করা হোক, কারা ক্ষেপে উঠে খালি দেখবেন! পূজায় মদের আসর না বসাতে বলায় উপদেষ্টার উপর ক্ষেপে গেছিলো কারা, সেটাও দেখেছি! বাংলাদেশ থেকে একজন মেধাবী শিক্ষার্থী এভাবে ঝরে গেলো!

বাংলাদেশের 'স্বাধীনতা বিরোধিতা'র স্বরূপ এবং আমাদের উপর সমাজতন্ত্র চাপিয়ে দেওয়া… ❝সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে পরিচালিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সচেতন ক্ষুদ্র একটি অংশ বিশেষ বামপন্থী সংগঠনসমূহের চিন্তা চেতনায় পূর্ব পাকিস্তানকে একটি স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা

মেজর জলিলের পদত্যাগের প্রেক্ষাপট [এক] পূর্বকথা: ভারতীয় ষড়যন্ত্র সম্পর্কে উদ্বেগ ❝আমি জেনারেল অরোরাকে অতি স্পষ্ট ভাষায় একজন বিদ্রোহীর সুরে জানিয়ে দিলাম যে আমার অস্ত্রের কোনো প্রয়োজন নেই।... জেনারেল রীতিমতো চমকে ওঠেন এবং আমাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর সিকিউরিটি এবং

পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন অবমাননার দায়ে অপূর্ব পালের বিরুদ্ধে যে ধারায় FIR করা হয়েছে সেটি ২৯৫-এ। (৫ই অক্টোবর, ২০২৫;জাগোনিউজ২৪) ১৯২৭ সালে যোগ করা এই ধারায় মূলত ইচ্ছাকৃতভাবে কারও ধর্মীয় অনুভূতি আহত করা হলে মামলা দায়ের হয়। আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ২

এটা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা না ভায়া, দেশের ৭৯৩ জায়গায়। এটা মাস্ট বি প্রি প্ল্যান্‌ড। যারা কোনো গ্রন্থের অছিলা দিবেন, তারা এটা দেখায়া যাবেন এত বছর ধরে দাঁড়ি ছাড়া মূর্তি বানানো অশিক্ষিত কারিগররা হঠাৎ করে গ্রন্থ খুলে পড়ে দাঁড়ি লাগিয়েছে। আবার টুপিও লাগিয়েছে। আবার সীমান্তের

Personal Finding: ১৯৭২ সাল থেকে অক্টোবর-২০২৫ পর্যন্ত বাংলাদেশে কোনো হি•ন্দুর ফাঁ•সি কার্যকর হয় নি। (কিংবা হয়েছে বলে আমার জানা নেই)। আর হবে বলেও মনে হয় না। কোন অদৃশ্য ইশারায় চলে আসছে এই সিলসিলা। ইচ্ছামতো মুসলিম হ•ত্যার এক লাইসেন্স হয়ে গেছে এটা। এই লাইসেন্স কাজে লাগিয়েই

এগুলো ভাসুরদের অধিকার। তারা যা ইচ্ছা তাই করবে। তাদের অসুরের মুখে দাঁড়ি রাখবে কি রাখবে না এটা তাদের ইচ্ছা, অসুরের মাথায় টুপি রাখবে কি রাখবে না, সেটা তাদের ইচ্ছা, বুকে মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রের পতাকা রাখবে কি রাখবে না, তাদের ইচ্ছা। আপনি এসব নিয়ে কথা বলে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়াবেন

দুর্গাপূজার অজানা ইতিহাস - ১ [১] পশ্চিমবঙ্গীয়দের 'হাজার বছরের বাঙ্গালী সংস্কৃতি'র আসল উৎস: দুর্গাপূজার সৃষ্টি পঞ্চদশ শতাব্দীর কংসনারায়ণ খাঁ'র হাতে… ❝খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে রাজসাহীতে তাহেরপুরের ভূঞ্যা রাজা ছিলেন কংসনারায়ণ খাঁ। [ 'বঙ্গভাষা ও সাহিত্য', ডাঃ দীনেশ

[১৩] ❝এ গোকুলে শ্যামের প্রেমে কেবা না মজেছে সখি। কারো কথা কেউ বলে না আমি একা হই কলঙ্কী ॥ অনেকে তো প্রেম করে এমন দশা ঘটে কারে গঞ্জনা দেয় ঘরে পরে শ্যামের পদে দিয়ে আঁখি ॥ তলে তলে তল গাঁজা খায় লোকের কাছে সতী বলায়, এমন সৎ অনেক পাওয়া যায় সদর যে হয় সেই পাতকী ॥ অনুরাগী রসিক

বঙ্গে গাঁজা - ৩ [১১] ❝সমস্ত বাউল গাঁজা খায় না। বাউলদের একাংশ গাঁজার ভক্ত কিন্তু মদের বিরোধী। সাঁই এবং রাঢ়ের বহু গায়ক মদ্য-মাংসের একনিষ্ঠ সেবক। … লালনের গান থেকে তাঁর সময়ের বহু তথ্য ও ইতিহাসের বহু উপাদান সংগ্রহ করা যেতে পারে। সেকালে তামাক, গাঁজা এবং মদ মাদকদ্রব্য হিসাবে

বঙ্গে গাঁজা - ২ [৬] ❝অভীষ্ট বস্তুর অনুসন্ধানে অভয়াচরণ সতের বৎসর পাহাড়-পর্বত পরিভ্রমণ করিলেন। বহু সাধু সন্ন্যাসীর সঙ্গে তাঁহার ( অভয় ব্রহ্মচারীর ) সাক্ষাৎ হইল। গঞ্জিকা-সেবন তাঁহার সাধন-ভজনের সহায়ক মনে করিয়া, তিনি ইহা অভ্যাস করিয়াছিলেন। সতের বৎসর পর তিনি পুনরায় ময়মনসিংহে

বঙ্গে গাঁজা - ১ [১] ❝ডলার এবং মেমসায়েবের লোভে সুকণ্ঠ ভেকধারী বাউলরা ক্রমে ব্যাকুল হয়ে ওঠেন। বাউল-ফকিররা গাঁজা খান। বাউলদের গাঁজা যৌনাচার হিপি ঐতিহ্যের স্মারক। অতএব ওই পথের পথিক মেমসায়েব বাউলের সঙ্গ ধরবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।❞ — সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ, দৈনিক আজকাল, ৩০শে

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় - 'হিন্দু সাম্প্রদায়িক বিশ্ববিদ্যালয়' ❝....যারা কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় বাধা প্রদান করেন তারা কোন সময়ে এ অঞ্চলের মানুষের কল্যাণের কথা মাথায় আনেননি। বহুকাল থেকে বাংলার পূর্বাঞ্চল শিক্ষা-দীক্ষায় অবহেলিত হতে থাকে।

ছবিটা স্পেনের রাষ্ট্রদূতের বাসায় ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী অনুষ্ঠানের। ঐ অনুষ্ঠানে দেখি সব ট্রান্সজেন্ডার এক্টিভিস্টরা জড়ো হইছে। বিদেশী দূতাবাসগুলাই আমাদের দেশে ট্রান্সজেন্ডারের মত সমাজ বিরোধী কার্যক্রম প্রমোট করে। সমাজ বিধ্বংসী এই রঙধনু পার্টির মিলনমেলায় আমাদের রুমিন

…এই শূন্যতা পূরণের জন্য মেতে উঠল ঢাকাকেন্দ্রিক নতুন প্রজন্ম। মুদ্রণ ও প্রকাশনার ক্ষেত্রেও সৃষ্টি হলো নতুন জাগরণ। ফলে কাব্য, উপন্যাস, ছোট গল্প, নাটক, প্রবন্ধ-সাহিত্য, শিশু সাহিত্য, সাময়িকপত্র ও সংবাদপত্র প্রকাশনার ক্ষেত্রে এখানে উন্মোচিত হলো নবযুগের নতুন দিগন্ত। ঢাকাকে কেন্দ্র

আজাদ ঢাকাঃ দ্বিতীয় রেনেসাঁ ঢাকাকেন্দ্রিক বাংলায় জাগরণের ধারা: ❝পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ঢাকাকেন্দ্রিক বাংলার জাতীয় জীবন নতুন আশা ও প্রেরণায় উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। নব-নির্মাণের আনন্দ-উত্তেজনায় উদ্বেলিত হয়ে ওঠেন দেশের

শেখ হাসিনার ডলাডলির সাথে ছিলো চুমোচুমির স্বভাবও! ২৩শে মে, ২০০১ সালে কলম্বিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুগো শাভেজের হাতে জনসম্মুখে চুমোচুমি করেছিলো হাসিনা।

"৬ জুন ২০০০ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী ঘরানার সংগঠন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্যপরিষদের নেতারা মুসলমানদের নামের আগে 'মোহাম্মদ' ও 'আলহাজ্ব' বাদ দেয়ার দাবি জানান। উক্ত অনুষ্ঠানে আওয়ামী নেতা সি আর দত্ত, সুধাংশ শেখর হালদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।" — (৭ জুন ২০০০